জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সকল ইউনিটের ভর্তি প্রস্তুতি:- A unit, B unit, C unit, C1 unit, D unite, E unit, F unit, G unit, H unit, I unit
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) বাংলাদেশের প্রথম সারির একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩৪ টি বিভাগ ও ৩ টি ইনস্টিটিউট রয়েছে এবং এর মোট আসন সংখ্যা ১,৮৮৯ টি। তথ্য অনুসারে, ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ১,৮৮৯ টি আসনের বিপরীতে মোট ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৬২ জন শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। অর্থাৎ, প্রতিটি আসনের বিপরীতে ১৯১ জন ভর্তি ইচ্ছুক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ইউনিট রয়েছে ৯টি ও ১টি উপ-ইউনিট মোট ১০টি ইউনিট আছে।
প্রথমেই প্রতিটি ইউনিটের আসন সংখ্যা ও মানবন্টন গুলো একনজরে দেখে নেওয়া যাক।
A Unit (গাণিতিক ও পদার্থবিজ্ঞান অনুষদ) :
গণিত – ২২
পদার্থবিজ্ঞান – ২২
রসায়ন – ২২
বাংলা – ৩
ইংরেজি – ৩
বুদ্ধিমত্তা ( IQ ) – ৮
B Unit ( সমাজবিজ্ঞান অনুষদ ) :
বাংলা – ১০
ইংরেজি – ১৫
গণিত – ১৫
সাধারণ জ্ঞান – ২৫
বুদ্ধিমত্তা ( IQ ) – ১৫
আসন সংখ্যা: ছাত্র - ১৬৩ টি, ছাত্রী - ১৬৩ টি = ৩২৬ টি
C Unit ( কলা ও মানবিক অনুষদ ) :
বাংলা – ১৫
ইংরেজি – ১৫
দর্শন - ১০
সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম (মিডিয়া) সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান - ১০
ইতিহাস - ১০
প্রত্নতত্ব সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান - ১০
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান - ১০
আসন সংখ্যা: ছাত্র - ১৮৮ টি, ছাত্রী - ১৮৮ টি = ৩৭৬ টি
C1 Unit ( নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ এবং চারুকলা বিভাগ) :
বাংলা – ১০
ইংরেজি – ১০
নাটক সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান – ৩০
চারুকলা সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান - ৩০
আসন সংখ্যা: ছাত্র - ৩১ টি, ছাত্রী - ৩০ টি = ৬১ টি
D Unit ( জীববিজ্ঞান অনুষদ ) :
বাংলা + ইংরেজি = ৮
রসায়ন = ২৪
উদ্ভিদবিজ্ঞান – ২২
প্রাণিবিদ্যা – ২২
এবং বুদ্ধিমত্তা ( IQ ) – ৪
আসন সংখ্যা: ছাত্র - ১৬০ টি, ছাত্রী - ১৬০ টি = ৩২০ টি
E Unit ( বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ ) :
বাংলা – ১৫
ইংরেজি – ৩০
গণিত – ১৫
হিসাববিজ্ঞান এবং ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা - ২০
আসন সংখ্যা: ছাত্র - ১০০ টি, ছাত্রী - ১০০ টি = ২০০ টি
F Unit ( আইন অনুষদ ) :
বাংলা – ২৫
ইংরেজি – ২৫
সাম্প্রতিক বিষয় ও বুদ্ধিমত্তা ( IQ) – ৩০
আসন সংখ্যা: ছাত্র - ৩০ টি, ছাত্রী - ৩০ টি = ৬০ টি
G Unit {ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (IBA – JU)} :
বাংলা – ৫
ইংরেজি – ৩০
Mathematical Aptitude & IQ – ৩০
সাম্প্রতিক ও বিশ্লেষণমূলক বিষয় – ১০
এবং ভাইভা – ৫
আসন সংখ্যা: ছাত্র - ২৫ টি, ছাত্রী - ২৫ টি = ৫০ টি
H Unit {ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি)} :
বাংলা – ৫
ইংরেজি – ১৫
গণিত – ৪০
পদার্থবিজ্ঞান – ২০
আসন সংখ্যা: ছাত্র - ২৮ টি, ছাত্রী - ২৮ টি = ৫৬ টি
I Unit (বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট) :
বাংলা – ১৫
ইংরেজি – ১৫
বিশ্বসাহিত্য – ১০
সাধারণ জ্ঞান – ১০
সংস্কৃতি - ৫
নৃবিজ্ঞান - ৫
প্রত্নতত্ত্ব - ৫
বঙ্গবন্ধু-মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ - ১০
ইতিহাস-ঐতিহ্য - ৫
আসন সংখ্যা: ছাত্র - ১৫ টি, ছাত্রী - ১৫ টি = ৩০ টি
এই ছিল পরীক্ষার মানবন্টন ও আসন সংখ্যা।
এবার আসি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কীভাবে প্রস্তুতি নিবে।
প্রস্ততির স্পেশাল টিপস :
জাবির প্রশ্নপদ্ধতি সকল ভার্সিটি থেকে আলাদা তাই জাবির প্রশ্নপদ্ধতি বুঝতে ও ভালোভাবে প্রিপারেশন নিতে চাইলে প্রথমেই প্রশ্নব্যাংক থেকে বিগত বছরের প্রশ্ন ব্যাখাসহ বুঝে বুঝে সলভ করতে হবে। এটা চান্স পাবার প্রধান শর্ত, প্রশ্নব্যাংক সলভ করলে প্রশ্ন প্যাটার্ন সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা তৈরি হবে। এবং কোন টপিকগুলো থেকে প্রশ্ন আসে সহজেই বুঝতে পারবে। তাছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন থেকে জাবিতে ১৫-২০% প্রশ্ন কমন পড়ে। সাথে ঢাবি ও বিসিএস সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত সালের প্রশ্ন সমাধান করতে হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দশটি ইউনিটেই বাংলা এবং ইংরেজি সাবজেক্ট থেকে প্রশ্ন করা হয়। তাই এই দুটি বিষয়ে বেশি জোর দিতে হবে। তবে A, D ইউনিটের ক্ষেত্রে এতবেশি গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
- বাংলা ২য় পত্রের জন্য ৯ম-১০ম শ্রেণীর ব্যাকরণ বইটি গুরুত্ব সহকারে খুব ভালোমতো পড়তে হবে, সঙ্গে উচ্চ মাধ্যমিকের সাহিত্য বইগুলো থেকে প্রতিটা অধ্যায় একবার করে পড়ে শেষ করতে হবে। লেখক বা কবি পরিচিতি, শব্দার্থসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পড়ে নিতে হবে। এগুলো ছাড়াও সহায়ক হিসেবে বিচিত্রা বইটি পড়লে প্রস্তুতি ভালো হবে।
- বাংলার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : সাহিত্য, শব্দার্থ, বাগধারা, ধ্বনি ও বর্ণ, বানান শুদ্বিকরণ, সন্ধি, কারক/সমাস, পারিভাষিক শব্দ, সমার্থক/বিপরীত শব্দ, উপসর্গ/অনুসর্গ। এই টপিক গুলো থেকে প্রতিবারই প্রশ্ন থাকে। আশা করছি এবারও এর ব্যাতিক্রম হবেনা। এই টপিক গুলো অবশ্যই প্রথমে শেষ করার পর অন্য গুলি পড়বে। আর বিগত ৫-১০ বছরের প্রশ্ন ১০০% পড়তেই হবে পারলে বিসিএস প্রশ্নও পড়ে নিবে। যা তোমার চান্স পাওয়ার সম্ভবনা অনেকটাই বাড়িয়ে দিবে।
- ইংরেজির জন্য ভালো মানের গ্রামার বই যেমন: Master/English for competitive exam/Apex/ Compact যেকোনো একটা বই থেকে ব্যাসিক ক্লিয়ার করলেই হবে।
- ইংরেজির জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : Synonym/Antonym, Preposition, Singular /Plural, Identification of Parts of Speech, Inter change of Parts of Speech, Spelling, Correction, voice, Narration, Literature এইগুলো থেকেই বিগত সাল গুলিতে প্রশ্ন এসেছে। এইবারও প্রতিটি ইউনিটে এই টপিক গুলো থেকেই প্রশ্ন থাকবে ইনশাআল্লাহ।
- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সকল ইউনিটেই বুদ্ধিমত্তা বা IQ থেকে প্রশ্ন করা হয়। এতে হতাশ হওয়ার কিছুই নেই। একটু বুদ্ধি খাটালেই পারবে,বিগত সালের প্রশ্ন সলভ করার মাধ্যমে প্রস্তুতি পূর্ণতা পাবে। IQ এর জন্য " ছায়ামঞ্চ IQ SUMMIT " বইটি পড়লেই তোমার IQ এর প্রিপারেশান কমপ্লিট।
- বুদ্ধিমত্তা বা IQ এর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : সময় সম্পর্কিত প্রশ্ন, তারিখ সম্পর্কিত প্রশ্ন, বিভিন্ন সম্পর্ক, বর্ণ সম্পর্কিত (কতভাবে সাজানো যায়), পৃথক/ভিন্ন কোনটি। বিজ্ঞান ইউনিটের জন্য: কোনটি কোন ধরণের শিলা, পৃথিবীর ব্যাস/ব্যাসার্ধ/আলো আসার সময়, ভূমিকম্প/আগ্নেয়গিরি/সাইক্লোন, গ্রিনহাউস ইফেক্ট, ভৌগলিক বিষয়, ধারা (পরবর্তী সংখ্যাটি কত), বিভিন্ন সম্পর্ক, গণিত টাইপ (হতাংশ, ঐকিক নিয়ম)। এই গুলো পড়লেই হবে।
- B , E, G ইউনিটে ১৫ মার্কের ম্যাথ আসে। এটা দেখে ভয় পাবার কিছু নেই। বিশেষ করে যারা আর্টস এবং কমার্সের স্টুডেন্ট তারা এই ম্যাথ গুলোতে ভয় পাও। এগুলোতে ভয় পাবার কিছু নেই, একদম সহজ ম্যাথ আসে। ক্লাস ৮-১০ এর ব্যাসিক ম্যাথ গুলো থেকে প্রশ্ন করা হয়। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার ম্যাথগুলো দেখতে পারো।
- গনিত এর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : মৌলিক সংখ্যা, মূলদ, অমূলদ, বিন্যাস, সমাবেশ, সেট (AUB), মান নির্ণয়/ সংখ্যাটি কত, f(x), g(x), nPn, nCn, ত্রিভুজ সম্পর্কিত, ধারা (পরবর্তী সংখ্যা নির্ণয় কর)। বিজ্ঞান ইউনিটের জন্য: মেট্রিক্স, ভেক্টর, X বর্জিত পদ নির্ণয় কর, লিমিট, ডোমেন রেঞ্জ, সেট (AUB), পরাবৃত্ত/ উপবৃত্তি/অধিবৃত্তের সমীকরণ নির্ণয়, মান নির্ণয়, F(x), nPn, nCn, বৃত্ত/সরলরেখা সম্পর্কিত, সম্ভাবনা। এই টপিক গুলো পড়তেই হবে।
- সাম্প্রতিক তথ্যের জন্য ফলো করো "জোবায়ের স্যারের সাম্প্রতিক ক্যাপসুল"।
- যারা বিজ্ঞান বিভাগের ইউনিট গুলোতে পরীক্ষা দিবে তারা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দাও মেইন বইয়ে। প্রশ্নকর্তারা প্রশ্ন করার সময় মেইন বইকেই প্রাধান্য দেয়। বিশেষ করে বায়োলজির ক্ষেত্রে উদ্ভিদবিজ্ঞান- আবুল হাসান, প্রাণীবিজ্ঞান-গাজী আজমলের বই আয়ত্ব করলেই ৮০% মার্ক পাবে। পদার্থ, রসায়নের ক্ষেত্রে বোর্ড বই এর ছোটো ছোটো ম্যাথ প্রাকটিস করবে, বিভিন্ন সুত্রের ব্যাখা বুঝে পড়বে। মেইন বইয়ের সকল খুটিনাটি ভালোভাবে আয়ত্ব করো।
- পদার্থের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : ভেক্টর(লম্ব/সমান্তরাল), একক মাত্রা, জড়তার ভ্রামক, সরাসরি সূত্র, সম্পর্ক, সমানুপতিক/ব্যস্তানুপাতিক, ম্যাথ ইত্যাদি।
- রসায়নের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : উপশক্তির স্তর(মান কত), একক, হাইব্রিডাইজেশন (কোনটি Sp/Sp2/Sp3), এসিড ক্ষার (তীব্র/মৃদু), উদাহরণ (ইলেকট্রন আকর্ষী/অ্যারোমেটিক), বৈশিষ্ট্য, বিভিন্ন সক্রিয়তার ক্রম, কোন ধরনের ধাতু/এসিড/ক্ষার/যৌগ ইত্যাদি, সংখ্যাগত মান, বিভিন্ন বিক্রিয়া, ম্যাথ (pH, ঘনমাত্রা), কাঁচামাল/উপাদান/ব্যবহৃত হয়।
- উদ্ভিদবিজ্ঞান জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : উদাহরণ, DNA/RNA, রাসায়নিক/গাঠনিক উপাদান, সংখ্যাগত মান, আবিষ্কারক/নামকরণ, নিষেকের আগে ও পরে, বৈশিষ্ট্য/কেমন, বিভিন্ন রোগ।
- প্রাণীবিজ্ঞান জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : কোন পর্বের প্রাণী/পর্ব সমূহ, উদাহরণ, বৈশিষ্ট্য, অস্থির সংখ্যা, সংখ্যাগত মান, বৈজ্ঞানিক নাম।
- সাধারণ জ্ঞান এর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : করোনা ভাইরাস/ডেঙ্গু/রহিঙ্গা/পদ্মা সেতু/ মেট্ররেল/ বাজেট/ প্রণোদনা, মুক্তিযুদ্ধ, প্রথম/বৃহত্তম/ক্ষুদ্রতম, বিভিন্ন সংগঠন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ ইত্যাদি।
- ইতিহাস, প্রত্নতত্ত, জার্নালিজম, দর্শন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বিশ্বসাহিত্য, নাট্যতত্ত্ব এই গুলো সাধারণ জ্ঞানের অংশ। এই সব গুলোর জন্য একসাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক : বিভিন্ন আমল(মোগল, সুলতানী, পঠান), বিভিন্ন স্থাপনার ইতিহাস (নির্মাতা), বিভিন্ন দাবী /আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, প্রথম যাত্রা (বেতার কেন্দ্র), নিদর্শন, স্থাপত্য ও ভাস্কর্য, ঐতিহাসিক স্থান, জনপদ, বিভিন্ন স্থানের অবস্থান, ঐতিহাসিক সংবাদ, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, চিত্রশিল্পী, গানের রচয়িতা ও সুরকার, পত্র পত্রিকা, চলচিত্র, বিভিন্ন চুক্তি, যুদ্ধ, বিভিন্ন দেশের সাথে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক ইত্যাদি।
- জাবির F, G ইউনিটে সকল প্রশ্ন ইংরেজি ভার্সনে হয় অর্থাৎ F, G ইউনিটের সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নও ইংরেজি ভার্সনে হয়। বাংলা ভার্সন সাধারণ জ্ঞান পড়ে এই ইউনিট গুলোতে ভালো করা খুবই কঠিন । তাই ইংলিশ ভার্সনে রচিত সাধারণ জ্ঞান বই থেকেই প্রিপারেশান নিতে হবে।
বিগত সালের প্রশ্ন পর্যালোচনা করে গুরুত্বপূর্ণ টপিক নির্বাচন করে পড়তে হবে। মিনিমাম বিগত ৫-১০ বছরের প্রশ্ন পড়লেই বুঝতে পারবে কোন গুলো থেকে প্রতিবারই প্রশ্ন করে থাকে। আর আমি যেই গুরুত্বপূর্ণ টপিক গুলো বলেছি এইগুলো পড়তেই হবে। ঢাবি ও বিসিএস এর প্রশ্নও পড়েনিবে।
টার্গেট সেট করে পড়বে। আজকে কতটুকু পড়বা সেটা দিনের শুরুতেই ঠিক করে ফেলো। সেটা খাতায় লিখো। সে অনুসারে পড়ার চেষ্টা কর।
যা পড়বা পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বা। মনোযোগ ছাড়া সারাদিন পড়ার টেবিলে বসে থাকার চেয়ে মন দিয়ে কিছুক্ষণ পড়াও Better ! প্রতিটা দিনকে কাজে লাগাও। কনফিডেন্স রাখো নিজের মধ্যে, ভয় পেলেই ক্রমশ পিছিয়ে যাবে। ধর্মীয় কাজে সম্পৃক্ত থাকো এতে সর্বোচ্চ মানসিক শান্তি পাবে। তোমাদের সবার জন্য শুভকামনা ও দু'য়া রইলো। Best of luck.
0 মন্তব্যসমূহ